1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

ডিম কেন এত স্বাস্থ্যকর?

  • Update Time : বুধবার, ২২ জুলাই, ২০২০
  • ১৮৭ Time View

প্রত্যয় নিউজ ডেস্কঃ সকালের নাস্তায় ডিম চায়ই চাই। সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে ডিমের জুড়ি মেলা ভার। ডিম যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন, এটি খেতে চমৎকারই লাগে। বিশ্বের প্রতিটি অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন ডিম রান্নার নানা পদ্ধতি রয়েছে। তবে আপনি কি জানেন যে, ডিম রান্নার ধরনের উপর এর ক্যালোরি বৃদ্ধি কিংবা হ্রাস নির্ভর করে। রান্নার ধরনই আপনার প্রিয় সুস্বাদু খাবারকে স্বাস্থ্যকর বা অস্বাস্থ্যকর করতে পারে। এমনটাই প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

ডিম কেন এত স্বাস্থ্যকর?

ডিম প্রোটিনে ভরপুর থাকে। অ্যামাইনো অ্যাসিডের উপস্থিতি একে প্রোটিনের সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর উৎস করে তোলে। তাছাড়া ডিম সেলেনিয়াম, ভিটামিন ডি, বি ৬, বি ১২, দস্তা, আয়রন এবং তামা জাতীয় খনিজ সমৃদ্ধ।

লুটিন এবং জেক্সানথিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপস্থিতি দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে, ম্যাকুলার অবক্ষয় এবং ছানি ছত্রাককে প্রতিরোধ করতে পারে ডিম। ডিমে থাকে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে। তবে
ডিম আপনি কীভাবে খাচ্ছেন তা অনেক পার্থক্য গড়ে দিতে পারে।

ভাজা ডিম স্বাস্থ্যকর না অস্বাস্থ্যকর?

প্রতিদিন ডিম খেলে তা আপনার জন্য বিরক্তিকর মনে হতে পারে। তবে আপনি কীভাবে এটি তৈরি করেন, তার উপর নির্ভর করে এটি আপনার জন্য স্বাস্থ্যকর হবে না-কি অস্বাস্থ্যকর।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি কোনো অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্যের সমস্যা না থাকে তবে যে কেউ প্রতিদিন ডিম খেতে পারে। বিশেষত, ডিম শিশুদের বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে। এটি নানারকম পুষ্টি জোগানো ছাড়াও পেশীর টিস্যুগুলোকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করতে পারে। তবে, একটি ভাজা ডিমের মধ্যে ৯০ ক্যালোরি, ৭.০৪ গ্রাম ফ্যাট এবং ৬.২৭ গ্রাম প্রোটিন থাকতে পারে এবং এতে কার্বস কম থাকে। ক্যালোরির পরমিাণ তেল বা অন্যান্য উপাদান ব্যবহারের কারণে পরিবর্তিত হতে পারে। আদর্শ ওজন বজায় রাখতে একজন নারী সর্বোচ্চ ১৫০০ ক্যালোরি গ্রহণ করতে পারে এবং পুরুষদের জন্য এটি দিনে ২০০০ ক্যালোরি পর্যন্ত হতে পারে।

আপনার যদি ক্রনিক কোনো রোগ যেমন হৃদযন্ত্রের সমস্যা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি থাকে তবে ভাজা ডিম আপনার জন্য উপকারী নয়। এ ধরনের কোনো সমস্যা না থাকলে ভাজা ডিম উপকারী নাস্তা হতে পারে। কারণ তেল যোগ করার ফলে ক্যালোরির সংখ্যা বাড়বে।

সুতরাং, ডিম খাওয়ার সর্বোত্তম উপায় হলো সেদ্ধ করে খাওয়া। কুসুম বাদ দিয়ে খেলে ভালো। কারণ ডিমের কুসুমে চর্বি রয়েছে এবং এটি খারাপ কোলেস্টেরলের স্তর বৃদ্ধি করতে পারে।

দৈনিক প্রত্যয় / জাহিরুল মিলন

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..